মধুপুরে ৪ টি প্রতিষ্ঠানকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।
স্টাফ রিপোর্টার:: মধুপুর পৌরসভাধীন হাসপাতাল রোডের বিভিন্ন ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, চেম্বার ও ফার্মেসিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ৪টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত। বুধবার (২০ আগষ্ট) বিকেলে মধুপুর পৌর শহরের হাসপাতাল রোডের বিভিন্ন সেবাদান প্রতিষ্ঠানে এ মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার ( ভুমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট রিফাত আনজুম পিয়া। যিনি বিগত দিনে বাল্য বিবাহ নিরসন, মাটিকাটা বন্ধে উপজেলার বিভিন্ন প্রত্যন্ত এলাকায় গিয়ে দিনরাত দুঃসাহসিক অভিযান চালিয়ে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। এছাড়াও অবৈধ ভাবে গড়ে তোলা অসংখ্য শিশুখাদ্য কারখানায় অভিযান এবং তিনি নিজ উদ্যোগে জমি সংক্রান্ত বিরোধ নিরসন করে আগের তুলনায় মামলামকদ্দমা অনেকাংশে কমিয়ে এনে জনমনে আস্থা অর্জন করেছেন এই দুঃসাহসিক নারী কর্মকর্তা।অভিযান সম্পর্কে তিনি জানান, মানবসেবা মেডিকেল হলের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক নিজের নামের পূর্বে ডাক্তার পদবী ব্যবহার করছেন। কিন্তু ন্যূনতম এমবিবিএস অথবা বিডিএস ডিগ্রী প্রাপ্তগণ ব্যতিত অন্য কেউ তাদের নামের পূর্বে ডাক্তার পদবী ব্যবহার করতে পারেন না। উক্ত অপরাধে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ অনুসারে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে দশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার এন্ড হাসপাতালের মেডিসিন কর্নারের ফার্মেসিতে বিপুল পরিমাণের মেয়াদোত্তীর্ণ ঔষধ পাওয়া যায়।সে অপরাধে ফার্মেসি মালিককে ঔষধ ও কসমেটিকস্ আইন, ২০২৩ অনুসারে দশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।এছাড়াও গ্রামীণসেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গিয়ে দেখা যায়, তাদের কাছে রোগীরা টেস্টের জন্য আসলে তারা বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে টেস্ট করিয়ে রিপোর্ট প্রদান করেন। তাছাড়া অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ বিদ্যমান রয়েছে । এর পাশেই নাহিদ ডেন্টাল কেয়ারে গিয়ে দেখা যায়, তারা মিথ্যা বিজ্ঞাপন দ্বারা রোগীদের প্রতারিত করছেন। ডেন্টাল টেকনোলজিস্ট নিজেকে ডেন্টিস্ট হিসাবে পরিচয় দিচ্ছেন।উক্ত অপরাধে গ্রামীণসেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও নাহিদ ডেন্টাল কেয়ারের মালিককে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ অনুসারে দশ হাজার করে মোট বিশ হাজার টাকা অর্থদন্ড প্রদান করেন। সর্বমোট ৪টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ৪০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয় বলে জানান।এসময় প্রসিকিউশন প্রদান করেন মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) ডা. সজীব কান্তি পাল। সহযোগিতায় ছিলেন সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট সায়েমের নেতৃত্বে মধুপুর সেনাক্যাম্পের একটি চৌকস দল।
মধুপুরে ৪ টি প্রতিষ্ঠানকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।
স্টাফ রিপোর্টার:: মধুপুর পৌরসভাধীন হাসপাতাল রোডের বিভিন্ন ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, চেম্বার ও ফার্মেসিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ৪টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত। বুধবার (২০ আগষ্ট) বিকেলে মধুপুর পৌর শহরের হাসপাতাল রোডের বিভিন্ন সেবাদান প্রতিষ্ঠানে এ মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার ( ভুমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট রিফাত আনজুম পিয়া। যিনি বিগত দিনে বাল্য বিবাহ নিরসন, মাটিকাটা বন্ধে উপজেলার বিভিন্ন প্রত্যন্ত এলাকায় গিয়ে দিনরাত দুঃসাহসিক অভিযান চালিয়ে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। এছাড়াও অবৈধ ভাবে গড়ে তোলা অসংখ্য শিশুখাদ্য কারখানায় অভিযান এবং তিনি নিজ উদ্যোগে জমি সংক্রান্ত বিরোধ নিরসন করে আগের তুলনায় মামলামকদ্দমা অনেকাংশে কমিয়ে এনে জনমনে আস্থা অর্জন করেছেন এই দুঃসাহসিক নারী কর্মকর্তা।অভিযান সম্পর্কে তিনি জানান, মানবসেবা মেডিকেল হলের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক নিজের নামের পূর্বে ডাক্তার পদবী ব্যবহার করছেন। কিন্তু ন্যূনতম এমবিবিএস অথবা বিডিএস ডিগ্রী প্রাপ্তগণ ব্যতিত অন্য কেউ তাদের নামের পূর্বে ডাক্তার পদবী ব্যবহার করতে পারেন না। উক্ত অপরাধে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ অনুসারে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে দশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার এন্ড হাসপাতালের মেডিসিন কর্নারের ফার্মেসিতে বিপুল পরিমাণের মেয়াদোত্তীর্ণ ঔষধ পাওয়া যায়।সে অপরাধে ফার্মেসি মালিককে ঔষধ ও কসমেটিকস্ আইন, ২০২৩ অনুসারে দশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।এছাড়াও গ্রামীণসেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গিয়ে দেখা যায়, তাদের কাছে রোগীরা টেস্টের জন্য আসলে তারা বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে টেস্ট করিয়ে রিপোর্ট প্রদান করেন। তাছাড়া অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ বিদ্যমান রয়েছে । এর পাশেই নাহিদ ডেন্টাল কেয়ারে গিয়ে দেখা যায়, তারা মিথ্যা বিজ্ঞাপন দ্বারা রোগীদের প্রতারিত করছেন। ডেন্টাল টেকনোলজিস্ট নিজেকে ডেন্টিস্ট হিসাবে পরিচয় দিচ্ছেন।উক্ত অপরাধে গ্রামীণসেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও নাহিদ ডেন্টাল কেয়ারের মালিককে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ অনুসারে দশ হাজার করে মোট বিশ হাজার টাকা অর্থদন্ড প্রদান করেন। সর্বমোট ৪টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ৪০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয় বলে জানান।এসময় প্রসিকিউশন প্রদান করেন মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) ডা. সজীব কান্তি পাল। সহযোগিতায় ছিলেন সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট সায়েমের নেতৃত্বে মধুপুর সেনাক্যাম্পের একটি চৌকস দল।